সম্পাদকীয়: সমাজ জীবনে সর্বত্র একটা অস্থিরতাভাব সাম্প্রতিককালে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এর প্রধান কারণ হলো সকলেই কোনো না কোনোভাবে নিজেকে অসুখি ভাবে।
কারো হয়তো অর্থনৈতিক টানাপোড়েন আছে। এ জন্য সংসার পরিচালনা করতে গিয়ে তাকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। বিভিন্ন প্রয়োজন মেটাতে না পেরে সমস্যার মধ্যে হাবডুবু খেতে হয়। অর্থনৈতিক এ সমস্যার কারণে অসুখি মানুষের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। আবার টাকা থাকলেই যে সুখ পাখি হাতের মুঠোয় ধরা দেয় তাও কিন্তু সঠিক নয়। কত কোটিপতি অসুখি মানুষ আছে তার হিসেব দেয়া খুবই কঠিন। দেখা যায় কোটিপতি মানুষটি দাম্পত্য অশান্তিতে সার্বক্ষণিক অসুখের অগ্নিকুন্ডের ভেতর দিয়ে চলছেন।
আবার দেখা ঘর-বাড়ি হারা কোনো মানুষ শহরের ফুটপাথে নিশ্চিন্তে নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে। অশান্তি কী জিনিস তা সে জানেই না। এমনইভাবে বিভিন্নজন বিভিন্ন রকম অশান্তিতে দিন কাটাচ্ছে। রাজনীতিবিদ রাজনীতিতে, চাকরিজীবী তার কর্মক্ষেত্রে, ব্যবসায়ী তার বাণিজ্য নিয়ে, স্বামী-স্ত্রী তাদের দাম্পত্য জীবনে, তরুণ-তরুণী তাদের স্বপ্নের জগতে, কৃষক তার ক্ষেত-খামারে, শ্রমিক তার মালিকের প্রতিষ্ঠানে এমন কী শিশু- কিশোররাও নানাভাবে নিজেকে অসুখি ভাবে। এই অসুখ দূর করে সর্বদা শান্তির সরবরে অবগাহন করাও কিন্তু সম্ভব নয়। তবু সহ্যমাত্রার ভেতর রেখে চলতে পারাটাকে মোটামুটি সুখ ভাবা যেতে পারে।
এ নিয়ে মনোবিজ্ঞানীরা গবেষণা কিন্তু কম করছেন না। যুক্তরাষ্ট্রে ইযয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান এবং কগনিটিভ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক লরি স্যান্টোস বলেছেন, বিজ্ঞানে এটা প্রমাণ হয়েছে যে সুখি হতে হলে সচেতন প্রচেষ্টার প্রয়োজন। কিন্তু এটা খুব একটা সহজ কাজ নয়। এজন্যে সময় লাগবে। ইতিবাচক মনোবিজ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে একটি কোর্স পরিচালনা করেন অধ্যাপক স্যান্টোস। এটা মনোবিজ্ঞানেরই একটি শাখা যেখানে সুখ এবং আচরণগত পরিবর্তনের বিষয়ে পড়ানো হয়। কিভাবে সুখী হতে হবে তার কিছু কলাকৌশল তিনি শিক্ষার্থীদের শেখান সপ্তাহে দুইদিন।
কিভাবে সুখি হওয়া যাবে তার পাঁচটি টিপস তিনি দিয়েছেন। এগুলো হলো কেউ যদি সত্যিই জীবনে সুখী হতে চায় তাহলে তাকে কৃতজ্ঞ হতে হবে, পরিবারের সাথে আরো বেশি সময় কাটাতে হবে, বন্ধুদের সাথে মেলামেশা করতে হবে, দিনের একটা সময় কিছুক্ষণের জন্যে নিজেকে সবকিছু থেকে সরিয়ে ধ্যানে মগ্ন হতে হবে,‘সুখী হতে হলে সচেতন প্রচেষ্টার দরকার’ সমাজ জীবনে সর্বত্র একটা অস্থিরতাভাব সাম্প্রতিককালে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এর প্রধান কারণ হলো সকলেই কোনো না কোনোভাবে নিজেকে অসুখি ভাবে।
কারো হয়তো অর্থনৈতিক টানাপোড়েন আছে। এ জন্য সংসার পরিচালনা করতে গিয়ে তাকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। বিভিন্ন প্রয়োজন মেটাতে না পেরে সমস্যার মধ্যে হাবডুবু খেতে হয়। অর্থনৈতিক এ সমস্যার কারণে অসুখি মানুষের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। আবার টাকা থাকলেই যে সুখ পাখি হাতের মুঠোয় ধরা দেয় তাও কিন্তু সঠিক নয়। কত কোটিপতি অসুখি মানুষ আছে তার হিসেব দেয়া খুবই কঠিন। দেখা যায় কোটিপতি মানুষটি দাম্পত্য অশান্তিতে সার্বক্ষণিক অসুখের অগ্নিকুন্ডের ভেতর দিয়ে চলছেন।
আবার দেখা ঘর-বাড়ি হারা কোনো মানুষ শহরের ফুটপাথে নিশ্চিন্তে নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে। অশান্তি কী জিনিস তা সে জানেই না। এমনইভাবে বিভিন্নজন বিভিন্ন রকম অশান্তিতে দিন কাটাচ্ছে। রাজনীতিবিদ রাজনীতিতে, চাকরিজীবী তার কর্মক্ষেত্রে, ব্যবসায়ী তার বাণিজ্য নিয়ে, স্বামী-স্ত্রী তাদের দাম্পত্য জীবনে, তরুণ-তরুণী তাদের স্বপ্নের জগতে, কৃষক তার ক্ষেত-খামারে, শ্রমিক তার মালিকের প্রতিষ্ঠানে এমন কী শিশু- কিশোররাও নানাভাবে নিজেকে অসুখি ভাবে। এই অসুখ দূর করে সর্বদা শান্তির সরবরে অবগাহন করাও কিন্তু সম্ভব নয়। তবু সহ্যমাত্রার ভেতর রেখে চলতে পারাটাকে মোটামুটি সুখ ভাবা যেতে পারে।
এ নিয়ে মনোবিজ্ঞানীরা গবেষণা কিন্তু কম করছেন না। যুক্তরাষ্ট্রে ইযয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান এবং কগনিটিভ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক লরি স্যান্টোস বলেছেন, বিজ্ঞানে এটা প্রমাণ হয়েছে যে সুখি হতে হলে সচেতন প্রচেষ্টার প্রয়োজন। কিন্তু এটা খুব একটা সহজ কাজ নয়। এজন্যে সময় লাগবে। ইতিবাচক মনোবিজ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে একটি কোর্স পরিচালনা করেন অধ্যাপক স্যান্টোস। এটা মনোবিজ্ঞানেরই একটি শাখা যেখানে সুখ এবং আচরণগত পরিবর্তনের বিষয়ে পড়ানো হয়। কিভাবে সুখী হতে হবে তার কিছু কলাকৌশল তিনি শিক্ষার্থীদের শেখান সপ্তাহে দুইদিন।
কিভাবে সুখি হওয়া যাবে তার পাঁচটি টিপস তিনি দিয়েছেন। এগুলো হলো কেউ যদি সত্যিই জীবনে সুখী হতে চায় তাহলে তাকে কৃতজ্ঞ হতে হবে, পরিবারের সাথে আরো বেশি সময় কাটাতে হবে, বন্ধুদের সাথে মেলামেশা করতে হবে, দিনের একটা সময় কিছুক্ষণের জন্যে নিজেকে সবকিছু থেকে সরিয়ে ধ্যানে মগ্ন হতে হবে, সোশাল মিডিয়া থেকে দূরে সরে আসতে হবে এবং বেশি ঘুমাতে হবে।
স্বাআলো/এস/বি