উপাচার্য রেজাউল করিম জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট বৃদ্ধির মাধ্যমে প্রথম দাবিটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, অস্থায়ী হল নির্মাণ এবং দ্বিতীয় ক্যাম্পাস প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
তবে, কিছু শিক্ষার্থী এখনো অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁরা বলছেন, তিন দফা দাবির পূর্ণাঙ্গ রূপরেখা প্রকাশ না হওয়া পর্যন্ত তাঁদের আন্দোলন চলবে।
তিন দফা দাবি: ১. ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থীর জন্য ২০২৫-২৬ অর্থবছর থেকে আবাসন বৃত্তি চালু করা
২. প্রস্তাবিত পূর্ণাঙ্গ বাজেট অনুমোদন
৩. দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের প্রকল্প একনেক সভায় অনুমোদন ও অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়ন
উল্লেখ্য, গত বুধবার প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে যাত্রা করা লংমার্চে পুলিশি বাধা ও দমন-পীড়নের পর থেকে আন্দোলন আরও তীব্র হয়। পুলিশের লাঠিচার্জ, কাঁদানে গ্যাস ও জলকামানে অন্তত ৫০ জন আহত হন। এরপর থেকে কাকরাইল মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে আসছিলেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সমাবেশ ও গণ-অনশন কর্মসূচি থেকে আন্দোলনে নতুন গতি আসে। তবে ইউজিসি ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আশ্বাসে অনেকেই অনশন ভেঙেছেন।