বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, ন্যূনতম মজুরির দাবিতে শ্রমিক আন্দোলনের নামে কোনো তৈরি পোশাক কারখানা ভাঙচুর হলে সংশ্লিষ্ট কারখানা কর্তৃপক্ষকে শ্রমিক ও শিল্পের স্বার্থে কারখানা বন্ধ করে দেয়ার নির্দেশনা দিয়েছে।
তিনি আরো বলেন, চলমান পরিস্থিতিতে শ্রমিকদেরকে বিভ্রান্ত করার জন্য বহিরাগতরা উসকানি দিচ্ছে। অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় দুইজন শ্রমিক প্রাণ হারিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে শ্রমিক ও কারখানা নিরাপত্তার স্বার্থে কারখানার মালিকরা সময় আইনের ১৩ এর ১ ধারায় কারখানা বন্ধ করতে পারবেন। তবে বন্ধ থাকাকালীন সময়ে শ্রমিকরা কোনো বেতন ভাতা পাবেন না।
শ্রমিক অসন্তোষের বিষয়ে সাংবাদিকের এক প্রশ্ন জবাবে তিনি বলেন, প্রতিমুহূর্তে শিল্পাঞ্চলগুলোর পরিস্থিতি পরিবর্তন হচ্ছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় এবং শিল্পের সুরক্ষার স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছি।
এ সময় সংগঠনটির সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ, আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী, বর্তমান কমিটির সহসভাপতি শহিদুল্যাহ আজিম এবং এস এম মান্নান কচিসহ বিজিএমইএর অফিস বেয়ারাররা এবং পরিচালকগণ উপস্থিত ছিলেন।
স্বাআলো/এসএ