তাই কিছুটা হলেও স্বস্তিতে ছিলো স্বাগতিকরা। তবুও শেষ রক্ষা হয়নি তাদের। সেই সঙ্গে অলিম্পিকের সেমিতে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন ৬ বারের বর্ষসেরা এই নারী ফুটবলার।
এদিন ব্রাজিলের হয়ে জয়সূচক গোলটি করেন গাবি পোর্টিলহো। ফ্রান্সের দুই ডিফেন্ডারকে ফাঁকি দিয়ে ডান পায়ে দুর্দান্ত শট নেন এই ব্রাজিলিয়ান। ৮২ মিনিটের সেই শটে পরাস্ত হয় ফরাসি গোলরক্ষক কোস্টানসে পিকোড। ফরাসিদের জাল কাঁপিয়ে আনন্দে আত্মহারা ব্রাজিলের ফুটবলাররা।
প্রথমার্ধে অবশ্য দারুণ একটি সুযোগ মিস করেছে ফ্রান্স। পেনাল্টি পেয়েও গোল করতে পারেনি ফরাসিরা। ১৬ মিনিটে ফ্রান্সের সাকিনা কারসাউয়ের পেনাল্টি শট রুখে দিয়েছিলেন ব্রাজিলের গোলরক্ষক লরেঞ্জো।
ক্যারিয়ার জুড়ে দুদান্ত পারফর্ম করলেও এখন পর্যন্ত ব্রাজিলের হয়ে অলিম্পিক কিংবা নারী বিশ্বকাপের শিরোপা জেতা হয়নি মার্তার। দুইবার শিরোপার কাছাকাছি গিয়েও ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। ২০০৪ ও ২০০৮ অলিম্পিকে রৌপ্য জিতেছিলো ব্রাজিল।
ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে স্পেনের মুখোমুখি হবে সেলেসাওরা। এই ম্যাচে জিতলেই পদক নিশ্চিত হবে ব্রাজিলের। তাতে স্বপ্ন পূরণ হবে মার্তারও।
স্বাআলো/এস/বি