আসামিপক্ষের আইনজীবী আব্দুস সালাম হিমেল এ তথ্য জানিয়েছেন।
তার আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ তার জামিন চেয়ে আবেদন করেন। এসময় আইনজীবী শেখ সাকিল আহমেদ রিপনসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
শুনানি শেষে আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করেন। একইসঙ্গে আদালত কারাবিধি অনুযায়ী ডিভিশন, চিকিৎসা, ব্যক্তিগত গাড়িতে যাতায়াত ও পরোয়ানা ফেরতের আবেদন মঞ্জুর করেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সালে কর ফাঁকির অভিযোগ ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে গুলশান থানায় পৃথক দুইটি মামলা দায়ের করে দুদক। এর মধ্যে কর ফাঁকির মামলায় ২০০৮ সালে পৃথক দুই তিন বছর ও পাঁচ বছর মোট আট বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। দুই ধারার সাজা একত্রে চলবে বিধায় তাকে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের সাজা ভোগ করতে হবে বলে বিচারক রায়ে উল্লেখ করেন।
এছাড়া অবৈধ সম্পদের মামলায় ২০০৮ সালে তাকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। রায় ঘোষণার দীর্ঘ ১৭ বছর পর তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলেন।
স্বাআলো/এস