যশোরে বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু, যুগ্ম আহবায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকনসহ ৬১ জনের বিরুদ্ধে কোতোয়ালী মডেল থানায় নাশকতা মামলা হয়েছে।
বুধবার (১ নভেম্বর) নরেন্দ্রপুর পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) নাজমুল হাচান এই মামলা দায়ের করেন।
মামলায় অজ্ঞাত আরো ১০০/১৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
এই মামলায় সদর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফুজ্জামান মিঠুসহ ৪ জনকে আটক করেছে পুলিশ। তাদের কাছ থেকে সাতটি হাতবোমা উদ্ধার করেছে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, যশোর-খুলনা মহাসড়কের চাউলিয়ায় বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের চেষ্টা করছিলো।
আটক অপর তিনজন হলেন, সদর উপজেলা বিএনপির প্রয়াত সভাপতি নুর উন নবীর দুই ছেলে খুরশিদ আলম ও আশিকুল ইসলাম অনি এবং সদর উপজেলার রামনগর গ্রামের আজিয়ার রহমান।
মামলার অপর আসামিরা হলেন, নগর বিএনপির বর্তমান সভাপতি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী মুল্লক চান, সাবেক সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মারুফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মুনির আহমেদ সিদ্দিকী বাচ্চু, সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাজী আজম, সদর উপজেলার চান্দুটিয়া গ্রামের শফিয়ার রহমান, নারাঙ্গালী গ্রামের ইদ্রিস আলী, জেলা যুবদলের সভাপতি এম তমাল আহমেদ, আড়পাড়া গ্রামের আমিনুর রহমান মধু, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি রাজিদুর রহমান সাগর, সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাপ্পি, ঝুমঝুমপুরের জাহাঙ্গীর হোসেন, বিএনপি নেতা হাজী আনিছুর রহমান মুকুল, আব্দুস সালাম আজাদ, এস এম মোস্তাফিজুর রহমান কবির, এ কে শরফুদ্দৌলা ছটলু, গোপালপুর গ্রামের জালাল উদ্দিন বিশ্বাস, আনসার আলী দফাদার, আব্দুল আজিজ, বিল্লাল হোসেন, ইকবাল হোসেন বিশ্বাস, ফিরোজ হোসেন, রুবেল হোসেন, বাবু হোসেন, ইমামুল ইসলাম তুহিন, হারুন বিশ্বাস, শামসুর মোল্লা, চাউলিয়া গ্রামের সেহেল রানা, গোলাম রসুল বিশ্বাস, রকিবুল ইসলাম ওরফে জিএম রকিব, নরেন্দ্রপুর গ্রামের মাওলানা আক্তার হোসেন, আজিম হোসেন মিন্টু, আরিফুল ইসলাম, রবিউল ইসলাম, সিরাজুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর হোসেন, আতিয়ার রহমান দফাদার, মকুল দফাদার, হাটবিলা গ্রামের লিটন হোসেন, মকবুল হোসেন মোল্লা, শেখ কামাল, ওবাদুল শেখ মুন্না, রূপদিয়ার শরিফুল ইসলাম খান, ইমরান খান, পলাশ খান, জিরাট বিশ্বাসপাড়ার শাহিন, কচুয়ার ইকরাম হোসেন, আজমত শরিফ, মুন্সেফপুর গ্রামের রেজা খান, কচুয়া ঘোপ গ্রামের বিল্লাল হোসেন, জিল্লুর রহমান ও মথুরাপুর গ্রামের রনি ইসলাম।
স্বাআলো/এসএ