নিজস্ব প্রতিবেদক: যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য কাজী আলমের বাড়িতে হামলা ভাঙচুর ও মারধরের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) গভীর রাতে ১১ জনের নাম উল্লেখপূর্বক অজ্ঞাতনামা আরো ২/৩ জনের বিরুদ্ধে কোতোয়ালী থানায় এই মামলাটি করেছেন।
আসামিরা হলো, শহরতলীর শেখহাটি জামরুলতলা তারা মসজিদের পেছনে রফিকের ছেলে চুইনে শাকিল, মুরগি ব্যবসায়ী ফারুকের ছেলে সাজিদ, বড় মিলন, রজব আলীর ছেলে কালো মিলন, একই এলাকার রানা ও কালু, খান জাহান আলী, ফয়সাল, নাজমুল, হারুনের দুই ছেলে সাগর ও সুমন।
যশোরে কিশোরীকে ধর্ষণ, যুবক আটক
বাদী মামলায় বলেছেন, তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য এবং পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের সাবেক ভিপি। আসামিরা এলাকার সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী।
একই গ্রামের মঈনুল ও ফরহাদ ২৪ এপ্রিল রাত ৯টার দিকে ওই সকল দুর্বৃত্তদের অপকর্ম বন্ধের ব্যাপারে তার বাড়িতে আসে। এসময় তিনি বাড়িতে না থাকায় পরিবারের সাথে কথা বলে। কিন্তু আসামিরা বুঝতে পেরে স্বশস্ত্র অবস্থায় তার বাড়িতে প্রবেশ করে ও হামলা করে। বাদীর স্ত্রী ও তার পুত্রবধূ ঠেকাতে এলে তাদেরও মারধরসহ শ্লীলতাহানি করে। একই সময় তাদের কাছ থেকে দেড় লাখ টাকার সোনার গহনা ছিনিয়ে নেয়। খবর পেয়ে বাড়িতে আসার সময় বাদীকে রাস্তায় পেয়ে পিস্তল ঠেকিয়ে হত্যাচেষ্টা করে। এসময় কাজী আলমের চিৎকারে আশেপাশের লোকজন এগিয়ে এলে তারা চলে যায়।
স্বাআলো/এস