দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আগের রাতেই চামড়া নিয়ে হাজির হন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। বাইরে থেকে আসা ব্যাপারীরাও আগের রাতে এসে অবস্থান নেন বিভিন্ন হোটেল-মোটেলে। সকাল ৭টা থেকে শুরু হয়ে যায় কেনাবেচা। এবারো তার ব্যতিক্রম হয়নি।
তবে, এই বাজারে সরকার নির্ধারিত দামে কোনো চামড়া কেনাবেচা হয়নি। অধিকাংশ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী লোকসানে চামড়া বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছেন।
কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ
গরুর চামড়া বিক্রি হলেও বিপাকে পড়েন ছাগলের চামড়া বিক্রেতারা। প্রতি পিস ছাগলের চামড়া তিন টাকা ৮৫ পয়সাও বিক্রি করতে দেখা গেছে। আবার ছাগল ও ভেড়ার চামড়ার দাম বলেনি কোনো ব্যাপারী-এমন ঘটনাও ঘটেছে।
এমন কোনো ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী পাওয়া যায়নি যে তার গরুর চামড়ায় ২০০ থেকে ৩০০ টাকা লোকসান হয়নি। সবমিলিয়ে বড় বাজারে বড় দরপতন হয়েছে।
স্বাআলো/এস