ছুটি ছাড়াই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকায় যশোরের এক শিক্ষকসহ খুলনা বিভাগের ৬ শিক্ষক-কর্মচারীকে কারণ দর্শানোর (শোকজ) চিঠি দিয়েছে ম্যধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর (মাউশি)।
তারা হলেন, যশোরের শার্শা উপজেলার তবিবর রহমান সরদার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সোয়েব আলী, কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার আমলাবাড়ী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মজিবর রহমান, একই বিদ্যালয়ের কর্মচারী লাল চাঁদ, একই উপজেলার শিমুলিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আরিফা খাতুন, মেহেরপুর সদর উপজেলার বর্শিবাড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শাহ-আলম ও একই বিদ্যালয়ের কর্মচারী আবু সাঈদ।
মাধ্যমিকে প্রতি শ্রেণিতে ৫৫ জনের বেশি ভর্তি নয়
খুলনা বিভাগের এই ছয়জন ছাড়াও সারাদেশের ১০৯ জন শিক্ষক-কর্মচারীকে শোকজ চিঠি দিয়েছে মাউশি।
বৃহস্পতিবার (১৯ অক্টোবর) মাউশির সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক-২) এস এম জিয়াউল হক হেনরীর স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে শোকজ নোটিশ পাঠানো হয়।
খুলনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগে ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতি!
চিঠিতে বলা হয়, গত আগস্ট মাসে দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ডিজিটাল মনিটরিং সিস্টেমের আওতায় মাধ্যমিকের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে ১০৯ জন শিক্ষক-কর্মচারীকে বিদ্যালয়ে উপস্থিত থাকতে দেখা যায়নি। আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে উপস্থিত না থাকার সুস্পষ্ট কারণ মাউশিতে পাঠাতে হবে।
শোকজ করা শিক্ষক-কর্মচারীদের তালিকা দেখুন এখানে
স্বাআলো/এস