ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা সরাসরি হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না– এমন প্রস্তাব করেছে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশন।
তাদের সুপারিশ অনুযায়ী, প্রতিনিধিরা ই-মেইলের মাধ্যমে চিকিৎসকদের কাছে নিজ নিজ কোম্পানির ওষুধের তথ্য জানাবেন।
সোমবার (৫ মে) প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেয়া প্রতিবেদনে কমিশন এইসহ বিভিন্ন সংস্কার প্রস্তাব তুলে ধরেছে।
প্রতিবেদনে একটি স্বাধীন ও স্থায়ী ‘বাংলাদেশ স্বাস্থ্য কমিশন’ গঠনের পাশাপাশি স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সাতটি নতুন আইন প্রণয়নের সুপারিশ করা হয়েছে। প্রস্তাবিত আইনগুলো হলো: বাংলাদেশ স্বাস্থ্য কমিশন আইন, বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিস আইন, প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা আইন, স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন, ওষুধের মূল্য নির্ধারণ এবং প্রবেশাধিকার আইন, অ্যালায়েড হেলথ প্রফেশনাল কমিশনার আইন এবং বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কমিশনার আইন।
পাকিস্তানের পাশাপাশি বাংলাদেশ সীমান্ত নিয়েও চিন্তিত ভারত, নতুন পরিকল্পনা
প্রসঙ্গত, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গত বছরের ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক একে আজাদ খানকে প্রধান করে ১২ সদস্যের এই স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশন গঠন করেছিল।
কমিশনের সদস্যদের মধ্যে দেশের খ্যাতনামা চিকিৎসক, সাবেক সরকারি কর্মকর্তা ও একজন মেডিকেল শিক্ষার্থীও ছিলেন। কমিশনের মূল দায়িত্ব ছিলো দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সার্বিক পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় সংস্কারের রূপরেখা প্রদান করা।
স্বাআলো/এস