৭ম শ্রেণির নাইমুর রহমান জানায়, স্কুলে পানি পান করার ব্যবস্থা নেই। সেই জন্য তাদের খুবই কষ্ট হচ্ছে। দ্রুতই খাবার পানির ব্যবস্থা করা প্রয়োজন।
১০ম শ্রেণির নাইমুর রহমান জানায়, স্কুল থেকে খাবার পানির জন্য অনেক দূরে যেতে হয়। সেইজন্য তাদের খুবই কষ্ট হয়। সাধারণ মানুষও বিষয়টি ভালভাবে নেন না। একই অভিযোগ করেন ৮ম শ্রেণির বর্ষা ইসলাম, ৭ম শ্রেণির রিয়াদ হোসেন, ৯ম শ্রেণির মোবারেক হোসেনসহ অনেকে।
প্রতিষ্ঠানের সহকারি প্রধান শিক্ষক শিমুল হোসেন বলেন, মাত্র এক বছরের মধ্যে সরকারিভাবে তাদের প্রতিষ্ঠানে একটি সাবমার্চেবল ও একটি সালো টিউওয়েল স্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে সাবমার্চেবলের পানিতে অতিরিক্ত আইরন বের হচ্ছে। সেই সাথে দুর্গন্ধের কারণে পানি কোন কাজেই লাগানো যাচ্ছে না। সালো টিউওয়েল থেকে পানিই বের হচ্ছে না। বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে আসা প্রয়োজন নয়লে পানির সমস্যার সমাধান হবে না।
যশোর সদর উপজেলা জনস্বাস্থ্য অফিসের উপ-সহকারি প্রকৌশলী আলমগীর হোসেন জানান, কোনো প্রজক্টের সাবমার্চেবল বা সালো টিউওয়েল স্থাপন করা হয়েছে সেটি না দেখে কোন কিছু বলা যাবে না। পানির অবস্থান পরিবর্তন হলে এ ধরণের সমস্যা হতে পারে। এতে কিছু করার থাকে না।
স্বাআলো/এস