আটক ইব্রাহিম খলিল ঝিকরগাছা উপাজেলার পদ্মপুকুর পাড় এলাকার বাসিন্দা।
যশোরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য আটক
র্যাব জানিয়েছে, ২০০১ সালে মণিরামপুরের রাজগঞ্জে কাজ করার সময় প্রথম স্ত্রীকে রেখে এক নারীর প্রেমে পড়ে খলিল। পরে তাকে মিথ্যা কথা বলে ভালোবাসার ফাঁদে ফেলে ফুসলিয়ে অপহরণ করে ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়। এই ঘটনায় ওই নারীর পিতা ইব্রাহিম খলিলের বিরুদ্ধে ফুসলিয়ে অপহরণ ও ধর্ষণের অভিযোগে থানায় মামলা করেন। এই মামলায় আটক হওয়ার পর আট মাস জেলে অবস্থান করে খলিল ঢাকায় পালিয়ে যায়। সেখানে গিয়ে নিজের নাম বদলে সুমন ইসলাম নাম দিয়ে ভুয়া আইডি কার্ড তৈরি করে। এই মামলায় ২০০৯ সালে রায় হয়। রায়ে ইব্রাহিম খলিলকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দেন যশোরের একটি আদালতে। রায় ঘোষণার পর থেকে ইব্রাহিম খলিল নিজেকে গোপনে রাখেন। সর্বশেষ তৃতীয় স্ত্রীর বাড়ি ঝিকরগাছার চাপাতলা এলাকায় থাকতেন। সকলে তাকে সুমন নামে চিনতো। আটকের পর খলিলুর রহমান তার মূল পরিচয় র্যাবকে জানায়।
স্বাআলো/এস